ইউরিক এসিডের নরমাল রেঞ্জ কত? ইউরিক এসিডের লক্ষণ ও কমানোর উপায়

ইউরিক এসিডের নরমাল রেঞ্জ অতিক্রম করলে রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটে, দেখা দেয় নানারকম শারীরিক জটিলতা। প্রাথমিক অবস্থায় সচেতন হলে বিনা ওষুধে ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। তাই বছরে অন্তত একবার হলেও ইউরিক এসিড টেস্ট করা উচিত। এর পরিমাণ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শের পাশাপাশি ইউরিক এসিডের ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে রক্তের এই উপাদানটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
ইউরিক-এসিডের-নরমাল-রেঞ্জ
ইউরিক এসিড মূলত কোনো রোগ নয় বরং এটি রক্তের একটি অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। কিন্তু রক্তে এর পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি পেলে শরীরে সৃষ্ট বিভিন্ন রোগের জন্য দায়ী হতে পারে এই উপাদানটি।

ভূমিকা

ইউরিক এসিড হলো রক্তের একটি স্বাভাবিক উপাদান যা প্রোটিন থেকে উৎপাদিত পিউরিন নিওক্লিওটাইডের একটি বিপাকীয় যৌগ। এর রাসায়নিক সংকেত C5H4N4O3। রক্তে বিদ্যমান এই যৌগটির ৩ ভাগের ২ ভাগ উৎপন্ন হয় পিউরিন ভেঙ্গে আর বাকী একভাগ আসে আমাদের প্রত্যহ গৃহীত খাবারের মাধ্যমে। কিন্তু রক্তে ইউরিক এসিড স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেড়ে গেলে তখনই ঘটে নানা বিপত্তি।

কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন আপনি মাত্রাতিরিক্ত ইউরিক এসিডের সমস্যায় ভুগছেন কিনা। যদি শরীরে ইউরিক এসিডের লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শের পাশাপাশি নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন, সুষম খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক ব্যায়াম অনুসরণের মাধ্যমেও এটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

ইউরিক এসিড কেন হয়?

ইউরিক এসিড পিউরিন নিওক্লিওটাইডের বিপাকীয় কার্য সম্পাদন শেষে কিডনীর মাধ্যমে ফিল্টারেট হয়ে মূত্রের সাথে দেহ থেকে নিঃসরিত হয়। কিন্তু যখন রক্তে ইউরিক এসিডের নরমাল রেঞ্জ অতিক্রম করে তখন কিডনীর কার্য সম্পাদনে ব্যাঘাত ঘটে এবং ধীরে ধীরে রক্তে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বাড়তে থাকে। রক্তে ইউরিক এসিড বৃদ্ধির সাধারণ কিছু কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:
  • অতিরিক্ত পিউরিন জাতীয় খাবার গ্রহণের ফলে রক্তে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পায়।
  • ডাইইউরেটিকস অর্থাৎ মাত্রাতিরিক্ত চা, অ্যালকোহল ও তামাক জাতীয় দ্রব্য সেবনের ফলে ইউরিক এসিড বাড়তে পারে।
  • রক্তে ইউরিক এসিড বৃদ্ধির জন্য অবিসিটি বা ওজনাধিক্য অনেকাংশে দায়ী।
  • কিডনীতে কোনো প্রকার সমস্যা থাকলে রক্তে ইউরিক এসিড বাড়তে পারে।
  • থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতির ফলে ইউরিক এসিডের স্বাভাবিক মাত্রা লঙ্ঘিত হয়।
  • সোরিয়াসিস বা খোস পাঁচড়া রোগ থাকলেও রক্তে ইউরিক এসিড বাড়তে পারে।
  • সরাসরি রক্তের সম্পর্ক থাকা কেউ ইউরিক এসিডে ভুগলে বুঝবেন আপনিও একই ঝুঁকিতে আছেন।
  • টিএলএস (টিউমার লাইসিস সিনড্রোম) থাকলে রক্তে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পায়।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে ইউরিক এসিড বাড়তে পারে।
  • শরীরে ভিটামিন বি৩ এর অভাব পরিলক্ষিত হলেও ইউরিক এসিড বৃদ্ধির ঝুঁকি থাকে।

ইউরিক এসিডের নরমাল রেঞ্জ

ইউরিক এসিড রক্তের একটি সাধারণ উপাদান। একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের রক্তে ইউরিক এসিডের নরমাল রেঞ্জ সর্বনিম্ন 3.4 mg/dl এবং সর্বোচ্চ 7.00 mg/dl। তবে মহিলাদের ক্ষেত্রে এই মাত্রা কিছুটা কম। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলার ক্ষেত্রে এর স্বাভাবিক মাত্রা সর্বনিম্ন 2.4 mg/dl এবং সর্বোচ্চ 6.00 mg/dl। তবে বিশেষজ্ঞের মতে সর্বোচ্চ মাত্রাটি হচ্ছে ইউরিক এসিডের বর্ডার লাইন। আর ইউরিক এসিডের মাত্রা বর্ডার লাইনে পৌঁছানো মাত্রই চিকিৎসা প্রয়োজন অন্যথায় শরীর নানারকম স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্মুখীন হতে থাকবে।

ইউরিক এসিডের লক্ষণ

দীর্ঘদিন রক্তে অতিরিক্ত পরিমাণে ইউরিক এসিড জমা থাকার ফলে শরীর বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। আপনার শরীরে ইউরিক এসিডের নরমাল রেঞ্জ অতিক্রম করেছে কিনা নিম্নোক্ত লক্ষণগুলো অনুধাবন করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারেন।
  • রক্তে ইউরিক এসিড বৃদ্ধির ফলে সবচেয়ে কমন সমস্যা হলো গাউট ব্যাথা। অর্থাৎ পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি, গোড়ালি ও হাটুতে ইউরিক এসিড ক্রিস্টাল সৃষ্টির ফলে সেখানে প্রচন্ড ব্যথা হয়, জ্বালা করে
  • এবং কখনও কখনও লাল হয়ে ফুলে যায়।
  • রক্তে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পেলে কিডনী চেষ্টা করে সেই অতিরিক্ত ইউরিক এসিড মূত্রের মাধ্যমে বের করে দিতে যার ফলে ঘন ঘন প্রস্রাবের প্রবণতা বেড়ে যায়।
  • ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা প্রস্রাবের সংক্রমণ দেখা দিতে পারে।
  • রক্তে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পেলে প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া হতে পারে।

ইউরিক এসিড বেশি হলে কি হয়?

রক্তে ইউরিক এসিড বেড়ে গেলে নিম্নোক্ত স্বাস্থ্য ঝুঁকির সম্ভাবনা বেড়ে যায়:
  • রক্তে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পেলে প্রাথমিক উপসর্গ গাউট ব্যাথা হলেও দীর্ঘদিন রক্তে এই উপাদানটি অতিরিক্ত পরিমাণে থাকলে উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
  • ঘন ঘন প্রস্রাবের ফলে কিডনীতে অতিরিক্ত চাপ পড়ে যা কিডনীর জন্য ক্ষতিকর।
  • কখনও কখনও ইউরিক এসিড কিডনীতেও জমা থাকে যারফলে কিডনীতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।

ইউরিক এসিডে নিষিদ্ধ খাবার/ইউরিক এসিড বাড়ে কোন খাবারে?

রক্তে ইউরিক এসিড বেড়ে গেলে নিম্নোক্ত খাবারগুলো পরিহার করা উচিত:
  • শাক-সবজি: রক্তে ইউরিক এসিডের নরমাল রেঞ্জ অতিক্রম করলে পালং শাক, পুঁই শাক, ফুলকপি, ব্রকোলি, মটরশুঁটি, ডাল, শিম, টমেটো, মাশরুম ইত্যাদি সবজিগুলো খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।
  • ফলমূল: রক্তে অস্বাভাবিক মাত্রায় ইউরিক এসিড থাকলে আঙুর, কিশমিশ (আঙুর শুকিয়ে কিশমিশ তৈরি হয়), কাঁঠাল, নাশপাতি, আপেল ইত্যাদি ফলগুলো খাওয়ার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
  • প্রাণীজ উৎসের খাবার: লাল মাংস (বিশেষ করে গরু, ছাগল, ভেড়ার মাংস), কলিজা, চর্বিযুক্ত বড় মাছ, সামুদ্রিক মাছ, দুধ ইত্যাদি খাবারগুলো বর্জন করতে হবে।
  • অন্যান্য: প্রক্রিয়াজাত কোমল পানীয়, পেস্ট্রি, ফাস্টফুড যেমন- বার্গার, পিৎজা, যেকোনো ভাজাপোড়া ইত্যাদি খাবারগুলো সর্বদাই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আর যদি কেউ অতিরিক্ত ইউরিক এসিডে ভুগে তাহলে এই খাবারগুলো বর্জন করা অতীব জরুরী।
  • ইউরিক এসিডে ভুগা রোগীর জন্য সাদা আটার রুটি এবং সাদা চালের ভাতও মঙ্গলজনক নয়।

ইউরিক এসিড কমাবে যে তিন খাবার

রক্তে ইউরিক এসিডের স্বাভাবিক মাত্রা অতিক্রম করলে নিম্নোক্ত তিনটি খাবার নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব:
  • লেবুর শরবত: লেবুতে থাকা সাইট্রিক এসিড রক্তের ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী। তাই আপনি যদি অতিরিক্ত ইউরিক এসিডের সমস্যায় ভুগেন তবে নিয়মিত লেবুর শরবত পান করুন।
  • বাদাম: এমনি সচরাচর আমরা যে বাদাম খেয়ে থাকি সেগুলো ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণ সহায়ক নয় বরং এতে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। কাঠবাদাম, আখরোট এবং ম্যাকাডেমিয়া বাদাম ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী। ম্যাকাডেমিয়া মূলত অস্ট্রেলিয়ার একটি বাদামের জাত যা খুবই ব্যবহুল।
  • অলিভ অয়েল: ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে অলিভ অয়েল খুবই উপকারী। যেহেতু অলিভ অয়েল খুবই ব্যয়বহুল এবং সবার পক্ষে নিয়মিত রান্নায় ব্যবহার করা সম্ভব হয়ে উঠে না তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অন্তত অলিভ ওয়েলের সালাদ রাখতে পারেন।

ইউরিক এসিডের ঘরোয়া চিকিৎসা

রক্তে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পেলে সবক্ষেত্রেই ওষুধের প্রয়োজন হয় না। নিমতান্ত্রিক জীবনযাপন, সঠিক ডায়েট ও শারীরিক ব্যায়ামসহ ইউরিক এসিডের ঘরোয়া চিকিৎসা অনুসরণের মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব যা নিচে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো:
  • ওজন নিয়ন্ত্রণ: ইউরিক এসিডের নরমাল রেঞ্জ বজায় রাখতে ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখা খুবই জরুরী। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার, প্রক্রিয়াজাত কোমল পানীয় ইত্যাদি পরিহারের পাশাপাশি নিয়মিত শারীরিক ব্যায়ামের অভ্যাস করতে হবে।
  • অ্যালকোহল বর্জন: অ্যালকোহল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কোনোভাবেই মঙ্গলজনক নয়। আর কেউ যদি মাত্রাতিরিক্ত ইউরিক এসিডে ভুগে তবে অ্যালকোহল বর্জন করা তার জন্য আবশ্যিক।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান: ইউরিক এসিড রক্ত সঞ্চালন শেষে কিডনীর মাধ্যমে ফিল্টারেট হয়ে মূত্রের সাথে নিঃসরিত হয় এবং এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করার অভ্যাস করতে পারলে কিডনী সক্রিয় থাকে এবং ইউরিক এসিড নিঃসরণের কাজকে ত্বরান্বিত করে।
  • ভিটামিন সি জাতীয় খাবার গ্রহণ: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণ সহায়ক। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। লেবু, পেয়ারা, আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি বিদ্যমান যা খুবই সহজলভ্য।
  • পরিমিত পরিমাণে কফি পান: কফিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা রক্তের ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে খুবই সহায়ক। তাই প্রতিদিনে চা এর পরিবর্তে কফি পান করার অভ্যাস করুন। তবে মাত্রাতিরিক্ত কোনো কিছুই মঙ্গলজনক নয়।
  • পিউরিনযুক্ত খাবার বর্জন: শরীরে মাত্রাতিরিক্ত ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পেলে এবং উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই পিউরিনযুক্ত খাবার পরিত্যাগ করা উচিত। ইউরিক এসিডের নিষিদ্ধ খাবার তালিকা ইতিপূর্বে আলোচিত হয়েছে।
  • মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ: অনেক সময় অতিরিক্ত মানসিক চাপের ফলে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পায়। তাই ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে নিজেকে মানসিক চাপমুক্ত রাখতে চেষ্টা করুন।
  • নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন: নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন সকল রোগের মহৌষধ। তাই ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের অভ্যাস করুন।

ইউরিক এসিড টেস্টের নাম

ইউরিক এসিড টেস্ট মূলত এক প্রকার ব্লাড টেস্ট যা সিরাম ইউরিক এসিড টেস্ট নামে পরিচিত। এছাড়া লিপিড প্রোফাইল নামক টেস্ট করলে ইউরিক এসিডসহ রক্তের কোলেস্টেরল ও ডায়াবেটিসের মাত্রা সম্পর্কেও জানা যায়। খুবই কমন এই টেস্টগুলো যেকোনো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে করা যায় এবং ৮-১২ ঘণ্টার মধ্যে রিপোর্ট পাওয়া যায়। ক্ষেত্রবিশেষে রিপোর্ট প্রদানে সময়ের কিছুটা হেরফের হতে পারে।

লেখকের মন্তব্য

সুস্থ দেহ, সুস্থ মন গড়ো তুলে সুন্দর জীবন। তাই সুন্দর একটি জীবন গড়তে আমাদের সকলের উচিত নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন, সুষম খাদ্যাভ্যাস ও শারীরিক ব্যায়ামে অভ্যস্ত হওয়া। যেকোনো রোগে প্রাথমিক পর্যায়ে সঠিক চিকিৎসা পেলে সহজেই নিরাময় সম্ভব। তাই কিছু কমন টেস্ট যেমন- সিরাম ইউরিক এসিড টেস্ট, লিপিড প্রোফাইলের মত টেস্টগুলো বছরে অন্তত একবার করে হলেও আমাদের প্রত্যেকের করা উচিত।

তথ্যগুলো ইউরিক এসিড সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা দেওয়ার জন্য উপস্থাপন করা হয়েছে। আপনি যদি ইউরিক এসিডের সমস্যা ভুগেন তবে বিশেষেজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তথ্যগুলো পড়ে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তবে আপনার পরিচিত জনকেও তথ্যটি শেয়ার করে উপকৃত হওয়ার সুযোগ করে দিন।

MrDorpon এর প্রতিটি রিডার আমাদের নিকট খুবই সম্মানীয়। তাই আপনাদের সুচিন্তিত মতামত প্রকাশ করার জন্য কমেন্টবক্স সর্বদা উম্মুক্ত। উপরোল্লিখিত তথ্যগুলোতে কোনো প্রকার সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জনের প্রয়োজন হলে আমাদেরকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য আগাম ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করেনি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনার সুচিন্তিত মতামত দিয়ে MrDorpon কে আরও সমৃদ্ধ করতে সহযোগিতা করুন। আপনার মতামতটি রিভিউর পর Published করা হবে।

comment url