ত্বক ও চুলের যত্নে এলোভেরা এবং খালিপেটে এলোভেরা খেলে কি হয়

ত্বক ও চুলের যত্নে এলোভেরা অতি প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত একটি প্রাকৃতিক উপাদান। শুধু সৌন্দর্য চর্চায়ই নয়, আয়ুবের্দীয় চিকিৎসাতেও এলোভেরার ব্যবহার বহুল প্রচলিত। প্রচুর পুষ্টিগুণে ভরপুর এই উদ্ভিদটির ব্যবহার পদ্ধতি ভিন্ন ভিন্ন হলেও খালিপেটে এলোভেরা খেলে এর পুষ্টিগুণ আরও বৃদ্ধি পায়।
ত্বক-ও-চুলের-যত্নে-এলোভেরা
বহুল প্রচলিত এই ভেষজ উদ্ভিদটি এখন আর শুধু আয়ুবের্দীয় চিকিৎসায় সীমাবদ্ধ নেই। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানেও এর বহুল ব্যবহার পরিলক্ষিত। এছাড়া প্রতিটি ঘরে ঘরে মানুষ এখন এই উদ্ভিদটি বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করে থাকেন। 

ভূমিকা

এলোভেরা অধিক পুষ্টিগুণসম্পন্ন একটি ভেষজ উদ্ভিদ। প্রায় ৬০০০ বছর পূর্বে মিশর থেকে উৎপত্তি লাভ করা প্রচুর ঔষধিগুণ সম্পন্ন এলোভেরা উদ্ভিদটির বাংলা নাম ঘৃতকুমারী। এর বাংলা নাম ঘৃতকুমারী হলেও এলোভেরা নামটিই আমাদের দেশে বহুল প্রচলিত। এটি মানবদেহের আভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক উভয় কাজেই ব্যবহৃত হয়। 

সম্প্রতি তথ্য প্রযুক্তির সহযোগিতায় এলোভেরার উপকার ও ব্যবহার সম্পর্কে অবহিত হওয়ায় এর চাহিদা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বর্তমানে রূপচর্চার কাজে এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত।  এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।

ত্বকের যত্নে এলোভেরা ব্যবহারের উপকারিতা

অন্যের কাছে নিজেকে আকর্ষণীয় করতে রূপচর্চার প্রচলন বহু প্রাচীণকাল থেকেই। আর তখন থেকেই ত্বক ও চুলের যত্নে এলোভেরার বিভিন্ন ব্যবহার পরিলক্ষিত। এলোভেরায় বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের অনেক সমস্যা নিরাময়ে কাজ করে। এছাড়াও এতে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান যা ত্বককে বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। নিচে ত্বকের যত্নে নিয়মিত এলোভেরা ব্যবহারের উপকারিতা সহজভাবে উপস্থাপন করা হলো:
  • ব্রণ ও ব্রণ থেকে সৃষ্ট কালো দাগ দূর করে।
  • দীর্ঘদিন রোদে পুড়ে ত্বকে যে দাগের সৃষ্টি হয় তা দূর করতে এলোভেরার জেল খুবই উপকারী।
  • ত্বকের ফুসকুড়ির মত কিছু অবাঞ্চিত দাগ দূর করে।
  • ত্বকে নিয়মিত এলোভেরার জেল ব্যবহার করলে ত্বক সতেজ থাকে।
  • ত্বক ও কপালের বলি রেখা দূর করে।
  • বার্ধক্যের ছাপ কমায় এবং ত্বকের যৌবণ প্রাণবন্ত রাখে।
  • পায়ের গোড়ালির ফাটল দূর করে এবং গোড়ালি রাখে মসৃন।
  • ঠোঁটের সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং ঠোঁটকে কোমল, মসৃন ও আকর্ষণীয় করতে এলোভেরা খুবই উপকারী।
  • বর্তমানে বিভিন্ন প্রোগ্রামে মা-বোনেরা প্রচুর আর্টিফিসিয়াল মেকআপ ব্যবহার করে থাকেন। প্রোগ্রাম শেষে এই মেকআপ তুলতে অনেক বেগ পেতে হয়। কিন্তু এলোভেরার জেল ব্যবহার করে খুব সহজেই এই মেকআপ উঠানো যায়।

চুলের যত্নে এলোভেরার কি কি উপকারিতা রয়েছে

রূপচর্চায় এলোভেরার যত ব্যবহার আছে এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় চুলের যত্নে। নিচে চুলের যত্নে এলোভেরার উপকারিতা ও ব্যবহার পদ্ধতি উপস্থাপন করা হলো:
  • নিয়মিত এলোভেরার জেল ব্যবহার মাথার ত্বকের পিএইচ মান স্বাভাবিক রাখে এবং চুলকে করে মজবুত, ঘন ও সিল্কি।
  • এলোভেরার জেল চুলে ব্যবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হয়। চুল হয় ঘন, লম্বা, মজবুত ও সিল্। চুলের খুসকি দূর করতেও এলোভেরা খুবই উপকারী।
  • এলোভেরা জেলের সাথে মেথির গুড়া ও ক্যাস্টর অয়েল ভালো করে মিশিয়ে সমস্ত চুলে ও মাথার ত্বকে দিয়ে সারারাত রেখে দিন এবং সকালে শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার করুন। এভাবে সপ্তাহে দুইবার করে নিয়মিত কয়েক সপ্তাহ ব্যবহার করলে দারুন উপকার পাবেন।
  • এছাড়াও এলোভেরা জেল এর সাথে মধু ও নারিকেল তেল মিশিয়ে চুলে ও মাথার স্কেল্পে দিয়ে ভালো করে মেসেজ করুন ও ৩০ মিনিট পর চুল শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুল হবে মজবুত ও সিল্কি।

ত্বক ও চুলের যত্নে এলোভেরা ব্যবহারের নিয়ম

সহজলভ্য হওয়ায় ত্বক ও চুলের যত্নে এলোভেরার ব্যবহার এখন দৈনন্দিন উপকরণে পরিণত হয়েছে। কিন্তু এখনও অনেকে সঠিক নিয়মে এর ব্যবহার সম্পর্কে অবগত নয়। নিচে ত্বক ও চুলের যত্নে এলোভেরা ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
  • এলোভেরার পাতা থেকে এলোভেরা জেল বের করে তার সাথে গোলাপজল মিশিয়ে নিয়মিত মুখে ব্যবহার করলে মুখের সব কালো দাগ দূর হবে, মুখের ত্বক হবে সতেজ, মসৃন ও কোমল।
  • অর্ধেক লেবু মিশ্রিত ২ টেবিল চামচ এলোভেরার জেল রোদে পুড়া স্কিনে ভালোভাবে ম্যাসেজ করে ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে কিছুদিন নিয়মিত ব্যবহার করলে দীর্ঘদিনের অবহেলিত রোদে পুড়া দাগও দূর করা সম্ভব।
  • এক চা চামচ এলোভেরার জেল, দুই চা চামচ অলিভ অয়েল এবং এক চা চামচ ওটমিলের গুড়া এই তিনটি উপাদান ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। মিশ্রিত জেলটি সম্পূর্ণ মুখমণ্ডলে মেখে ভালোভাবে ম্যাসেজ করে ৩০ মিনিট অপেক্ষ করুণ। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে ২ দিন করে কয়েক সপ্তাহ ব্যবহার করুন। জেলটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ত্বককে আকর্ষণীয় করতে টনিক এর মত কাজ করবে
  • ব্রণ এর সমস্যা দূর করতে এলোভেরার জেলকে বরফ করে নিয়মিত ব্রণ এর উপর ঘষলে ব্রণ মিশে যাবে এবং ব্রণ থেকে সৃষ্ট অবাঞ্চিত কালো দাগ দূর হবে।
  • ঠোঁটের সৌন্দর্য চর্চায় এবং ঠোঁটকে কোমল, মসৃন ও আকর্ষণীয় করতে এক চা চামচ এলোভেরার জেলের সাথে এক চা চামচ চালের গুড়া ভালোভাবে মিশিয়ে আলত স্পর্শে ঠোঁটে লাগিয়ে পাঁচ মিনিট পর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে।
  • এলোভেরার জেল ও মধু মিশ্রিত পেস্ট ত্বকের আর্দ্রতা স্বাভাবিক রাখতে খুবই কার্যকরী। তাছাড়া এলোভেরার জেলের সাথে ভিটামিন ই ও মধু ভালো করে মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলে রোদে পুরা ভাব দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে।
  • এলোভেরার নির্যাস এন্টিসেপটিকের কাজও করে। অল্প কাটা বা ক্ষত স্থানে ফ্রিজে সংরক্ষিত এলোভেরার জেল দিনে দুই-তিনবার করে নিয়মিত কয়েকদিন লাগালে ক্ষতস্থান দ্রুত শুকিয়ে যায়।

এলোভেরার ঔষধি গুনাগুন কি কি?

  • মানুষের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এলোভেরা।
  • নিয়মিত এলোভেরার জুস পান করলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং পরিপাকতন্ত্রের নানা রকমের জটিলতা দূর করে
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • ডায়াবেটিস রোগীদের সুগার নিয়ন্ত্রণে এলোভেরা খুবই উপকারী।
  • কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
  • দেহের ভিতর বিভিন্ন ক্ষতিকর পদার্থ (বিষাক্ত টক্সিন) বের করতে এলোভেরার জুস খুবই উপকারী।
  • এলোভেরার জেল বিভিন্ন চর্মরোগের প্রতিসেধক হিসেবেও কাজ করে।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এলোভেরা খুবই উপকারী।
  • কোলেস্টেরল এর মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে এলোভেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

খালিপেটে এলোভেরা খেলে কি হয়?

উপরে এলোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে। এলোভেরা খাওয়ার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো শরবত করে খাওয়া। তবে খালিপেটে এলোভেরা খেলে এর কার্যকারীতা বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। নিচে খালি পেটে এই উদ্ভিদটির জেল খাওয়ার কিছু বিশেষ উপকারী দিক উপস্থাপন করা হলো:
  • হজমশক্তি বৃদ্ধিতে এলোভেরা: কথায় আছে “পেট ঠিক যার সব ঠিক তার।” অর্থাৎ আমাদের অন্ত্রের পাচন ক্রিয়ার উপর নির্ভর করে আমাদের শরীরের অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো পারফর্ম করে। আর এই পাচন ক্রিয়াকে তরান্বিত করে হজমশক্তি বৃদ্ধিতে এলোভেরা খুবই ফলদায়ক। খালিপেটে নিয়মিত এলোভেরার শরবত খেলে বদহজম থেকে মুক্তি মেলে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে এলোভেরা: কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে নিয়মিত এলোভেরার শরবত খুবই ফলপ্রসূ।
  • ডিহাইড্রেশন মুক্ত রাখে: এলোভেরাতে আছে প্রচুর পরিমাণ পানি যা শরীরের পানিস্বল্পতা দূর করে শরীরকে রাখে ডিহাইড্রেট মুক্ত।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে এলোভেরা: মানবদেহে বিদ্যমান ফ্রি রেডিকুলার প্রতিনিয়ত দেহের বিভিন্ন কোষকে ধ্বংস করে। এলোভেরা হচ্ছে অতি উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ভেষজ উদ্ভিদ। তাই নিয়মিত খালি পেটে এলোভেরার শরবত শরীরের জন্য ক্ষতিকর সেইসব ফ্রি রেডিকুলারকে প্রতিহত করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার করতে এলোভেরা: এলোভেরার জেল খুবই পিচ্ছিল ও আঠালো যা আমাদের অন্ত্রের দীর্ঘদিন জমে থাকা দূষিত পদার্থ বের করে দিতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। নিয়মিত এলোভেরার জেল খালি পেটে পান করলে পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার করে এবং দেহকে ভিতর থেকে দূষণমুক্ত রাখে।
  • বিপাকীয় কার্য সম্পাদনে এলোভেরা: মানবদেহের রাসায়নিক যৌগগুলোর বিপাকীয় কার্য সম্পাদনের জন্য অ্যামাইনো এসিড ও ফ্যাটি অ্যাসিড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই বিপাকীয় কার্য সম্পাদনে মোট ২২টি অ্যামাইনো এসিড কাজ করে যার মধ্যে প্রায় ১৮-২০টি এলোভেরা থেকেই গ্রহণ করা সম্ভব। এছাড়া এলোভেরাতে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাটি অ্যাসিডও বিদ্যমান।
  • ব্যাথা নিরাময়ে এলোভেরা: বহু প্রাচীনকাল থেকেই বাত ব্যথাসহ শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টের ব্যাথা নিরাময়ে এলোভেরার ব্যবহার বহুল প্রচলিত।
  • ওজন কমাতে এলোভেরা: নিয়মিত খালিপেটে এলোভেরার শরবত খেলে শরীরের খারাপ চর্বিকে গলিয়ে অতিরিক্ত ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

এলোভেরা খেলে কি ক্ষতি হয়?

এলোভেরা অনেক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ভেষজ উদ্ভিদ। অনেক উপকারিতা থাকার পরেও এর কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। এলোভেরা ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই এর ক্ষতিকর দিকগুলো খেয়াল করে ব্যবহার করতে হবে।
  • এলোভেরা ত্বকে ব্যবহার করলে অনেকেরই ত্বকে চুলকানি ও ফুসকুড়ি হতে পারে। তাই যারা প্রথম ব্যবহার করবেন তারা অবশ্যই আগে অল্প পরিমাণ এলোভেরা ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে খেয়াল করে দেখুন কোন এলার্জির সমস্যা হচ্ছে কিনা।
  • এলোভেরার পাতায় থাকা ল্যাটেক্স নামক বিশেষ উপাদানের ফলে অনেকের এলোভেরা ব্যবহারে ত্বকে হালকা জালা ভাব হতে পারে। তাই অবশ্যই এলোভেরা ব্যবহারের পূর্বে বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ব্যবহার করতে হবে।
  • দীর্ঘক্ষণ এলোভেরা ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। তাই কখনোই দীর্ঘক্ষণ এলোভেরা ব্যবহার করবেন না।
  • আমাদের পরিপাকতন্ত্রের রেচন ক্ষমতা সকলের সমান নয় তাই অনেকের এলোভেরা খেলে পেটের বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। তাই খাওয়ার পর কোন সমস্যা হচ্ছে কিনা সেটা খেয়াল করতে হবে।
  • কখনও কখনও এলোভেরা রস শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। তাই এলোভেরা খাওয়ার পর শারীরিক কোনো সমস্যা হলে কালক্ষেপন না করে চিকিৎসকের সরনাপন্ন হওয়া উচিত।

লেখকের মন্তব্য

হাজারো পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ভেষজ উদ্ভিদটি খুবই সহজলভ্য। বাজারে এলোভেরার পাতা খুব সহজ ও স্বল্প দামে পাওয়া যায়। তাছাড়া বাড়ির আঙিনায় কিংবা টবে করে বাসার বারান্দায় বা ছাদে রোপন করলে তেমন কোনো পরিচর্যা ছাড়াই খুব সহজেই এলোভেরার পাতা সংগ্রহ করা সম্ভব। বাস্তবিক অভিজ্ঞতা নাই এমন যে কোন জিনিস ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

তথ্যটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তবে তা শেয়ার করে অন্যকে উপকৃত হওয়ার সুযোগ দিন। আমি মনে করি আপনিও দর্পণ পরিবারের একজন সদস্য তাই এই আর্টিকেলে কোনো প্রকার সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জনের প্রয়োজন হলে আপনার সুচিন্তিত মতামত সাদরে গ্রহণযোগ্য। আপনার মতামত জানাতে কমেন্টবক্সে কমেন্ট করতে পারেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করেনি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনার সুচিন্তিত মতামত দিয়ে MrDorpon কে আরও সমৃদ্ধ করতে সহযোগিতা করুন। আপনার মতামতটি রিভিউর পর Published করা হবে।

comment url