ঢেঁড়সের ইংরেজি কি এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম, উপকারিতা ও অপকারিতা
ঢেঁড়সের ইংরেজি কি কিংবা এর বৈজ্ঞানিক নাম বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন আমাদের প্রায়ই হতে হয়। এছাড়াও ঢেঁড়স এর উপকারিতা কি কি এ বিষয়েও আমাদের জানার কৌতূহলের অন্ত নেই। এরই প্রেক্ষিতে ঢেঁড়সের বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে রচিত এই আর্টিকেলটি।
ঢেঁড়স একটি বর্ষজীবী গুল্ম এবং খুবই রোমশ কান্ড বিশিষ্ট Malvaceae গোত্রের উদ্ভিদ। উদ্ভিদটি গোড়ার দিকে ৩-৭ খণ্ডে বিভক্ত থাকে। এর পাতা সাধারণত হৃদ আকার, তবে এর নিচের পাতা খানিকটা ডিম্বাকার এবং উপরের পাতা করতলাকার। এর বীজ বৃক্কাকার কালো বর্ণের।
ভূমিকা
বহু পুষ্টিগুণে ভরপুর ঢেঁড়স খুবই প্রচলিত একটি সবজি। এর মূল, পাতা, ফল ও বীজে মিউসিলেজ নামক রাসায়নিক উপাদান বিদ্যমান। পাতা, ফূল ও ফলে রয়েছে বিটা-সিটাস্টেরল এবং এর গ্লাইকোসাইড নামক রাসায়নিক উপাদান। এই সবজিটিতে প্রোটিওলাইটিক নামক এনজাইম বিদ্যমান যা প্রোটিনকে ছোট ছোট অংশে বিভক্ত করতে সাহায্য করে। ঢেঁড়সের বীজে ফসফোলিপিড এবং উদ্বায়ী তেল আছে যার মধ্যে লাইনোলেয়িক অ্যাসিডের পরিমাণ ১৮.৯০%।
এছাড়াও ঢেঁড়সের ফুলে ফ্ল্যাভোনয়েড, মাইরিসিটিন ও ক্যানাবিসট্রিন এবং মাইরিসিটিন এর গ্লুকোসাইড নামক রাসায়নিকউপাদান থাকে। বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানে ভরপুর এই সবজিটি মানবদেহের জন্য পুষ্টিগুণে অনন্য। আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় উক্ত সবজিটি বহুল ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয়ও বটে। তাই ঢেঁড়সের ইংরেজি কি এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম, উপকারিতা ও অপকারিতা শীর্ষক আর্টিকেলটিতে শিরোনামের পাশাপাশি আরও কিছু নির্ভূল ও নির্ভরযোগ্য তথ্য উপস্থাপনের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি।
ঢেঁড়সের ইংরেজি কি
ছোট-বড় সকলের মধ্যেই জনপ্রিয় এই সবজি ঢেঁড়সের ইংরেজি কি তা জানার কৌতূহল প্রায়শই দেখা যায়। ঢেঁড়সের ইংরেজি হচ্ছে Okra যার বাংলা উচ্চারণ ‘অকরা’। বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী বহুল প্রচলিত সুস্বাদু এই সবজিটি বহু পুষ্টিগুণে ভরপুর। আমাদের দেশের কোন কোন অঞ্চলে এই সবজিটি ভেন্ডি নামেও বেশ পরিচিত।
ঢেঁড়স এর বৈজ্ঞানিক নাম কি
ঢেঁড়স এর বৈজ্ঞানিক নাম Abelmoschus moschatus এবং পূর্বের নাম Hibiscus abelmoschus। তাই এর বৈজ্ঞানিক নামের প্রশ্নে উপরোক্ত দু’টি নামই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। Magnoliopsida শ্রেণীর Malvaceae গোত্রের এই সপুষ্পক উদ্ভিদটি পৃথিবীর বিভিন্ন ক্রান্তীয় অঞ্চলে জন্মে।
ঢেঁড়স এর উপকারিতা কি কি
বহু পুষ্টিগুণসম্পন্ন সবজি ঢেঁড়সের উপকারিতা নিম্নরূপ:
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: ঢেঁড়স উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ ডায়াবেটিস বান্ধব খাবার। সবজিটি তার স্বাভাবিক হজম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেটকে ধীর গতিতে শোষণ করে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। দেহে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকলে স্বভাবতই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ ফাইবার সমৃদ্ধ এই সবজিটি দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে খুবই সহায়ক। উচ্চ মাত্রার আঁশ এবং ক্যালরির পরিমাণ কম থাকায় পেটভরে খেলেও ওজন বৃদ্ধির কোনো সুযোগ নেই। যারা পেটভরে খেতে পছন্দ করেন এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাদের জন্য এই সবজিটি খুবই স্বাস্থ্যবান্ধব।
- কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়: অন্ত্রের পরিপাক ক্রিয়ায় সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করে ফাইবার যা ঢেঁড়সের মধ্যে ভরপুর। ঢেঁড়সে থাকা অধিক মাত্রার ফাইবার অন্ত্রের পরিপাক ক্রিয়ার উন্নতি ঘটিয়ে পাকস্থলি পরিস্কার করে কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন রাখে। অনেকের মতে, ঢেঁড়সে বিদ্যমান মিউসিলেজও কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে খুবই কার্যকর।
- কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ: ঢেঁড়সে থাকা ফাইবার অন্ত্রের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল শোষণ ক্ষমতা কমিয়ে রক্তে কোলেস্টেরল এর স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রক্তে কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকিও অনেক কমে যায়।
- দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি সহায়ক: পুষ্টিবিদ অভনি কৌল এর মতে, ঢেঁড়সে থাকা ভিটামিন ‘এ’ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে খুবই সহায়ক।
- সানস্ট্রোক থেকে সুরক্ষা: ঢেঁড়সে থাকা প্রচুর পানি শরীরকে শীতল ও ডিহাইড্রেশনমুক্ত রাখে এবং তীব্র তাপমাত্রায় সানস্ট্রোটক থেকে সুরক্ষা দেয়।
- কিডনির কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি সহায়ক: বিভিন্ন গবেষণার সূত্রমতে, খাদ্য তালিকায় নিয়মিত ঢেঁড়স থাকলে কিডনির কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ঢেঁড়সে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান কিডনিতে থাকা বিভিন্ন ক্ষতিকর পদার্থগুলো বের করে দিতে সহযোগিতা করে।
- ত্বকের সৌন্দর্য বর্ধনে ঢেড়স: ঢেঁড়স দেহের ত্বকের জন্য খুবই উপাদেয় খাবার। এতে থাকা উচ্চমাত্রার ফাইবার ও পানি ত্বকের সতেজতা বৃদ্ধি করে দেহের সৌন্দর্য বর্ধনে খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
- চুলের খুশকি নিরাময়: একাধিক পরিসংখ্যানের সূত্রমতে, প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পরিমাণমত ঢেঁড়স থাকলে চুলের খুশকি নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ঢেঁড়সে থাকা অতিক পরিমাণ পানি ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান মাথার ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখে যা চুলের খুশকি নিরাময়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
- হাড়ের ক্ষয় রোধ: ঢেঁড়সে ক্যালসিয়ামের পরিমাণও অন্যান্য সবজির তুলনায় অনেক বেশি। দেহের হাড়ের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং বয়স্কদের ক্ষেত্রে হাড়ের ক্ষয়রোধে ক্যালসিয়ামের কোনো বিকল্প নেই। তাই হাড়ের ক্ষয় রোধে ৪০ উর্ধ্বো বয়সের প্রত্যেকের খাবার তালিকায় ঢেঁড়স থাকা খুবই প্রয়োজন।
- ক্যান্সার প্রতিরোধক: ঢেঁড়সে থাকা উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহ কোষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যা ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য খুবই কার্যকরী।
উপরোক্ত উপকারিতা ছাড়াও ঢেঁড়সের বেশ কিছু ঔষুধি গুণাগুণ রয়েছে। নিচে ঢেঁড়সের ভেষজ উপকারিতা উল্লেখ করা হলো:
- ঢেঁড়সের বীজ বায়ুনাশক, অগ্নিবর্ধক, কোমলকারক, খিঁচুনীনাশক ও উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।
- উক্ত বীজের ক্বাথ ও আরক জীর্ণতা, শারীরিক দুর্বলতা, মূর্ছা যাওয়াসহ নানাবিদ স্নায়ুবিক গোলযোগে ব্যবহৃত হয়।
- দুধ ও ঢেঁড়সের বীজের মিশ্রণে তৈরী পেস্ট লিউকোডার্মা ও খোস পাচড়ায় আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
- ঢেঁড়স উদ্ভিদের মূল ও পাতার মিউসিলেজ বা আঠা গনোরিয়া ও অন্যান্য যৌনরোগে ব্যবহৃত হয়।
- এছাড়াও ঢেঁড়সের সতেজ গাছের নির্যাস জ্বর ও কাশি নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়।
গর্ভাবস্থায় ঢেঁড়স খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় ঢেঁড়স খাওয়ার বেশ কিছু অতিরিক্ত উপকারিতা রয়েছে। নিচে গর্ভাবস্থায় ঢেঁড়স খাওয়ার উপকারিতা সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো:
- মাতৃগর্ভে শিশুর ভ্রুণ তৈরি এবং ভ্রুণের মস্তিষ্কের স্বাভাবিক উন্নতিতে ঢেঁড়স খুবই উপাদেয় খাবার।
- ঢেঁড়শে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গর্ভকালীন শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং মাতৃগর্ভে শিশুর ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস করে।
- গর্ভাবস্থায় মায়েদের মধ্যে কোষ্ঠকাঠিণ্যের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। এজন্য গর্ভকালীন সময়ে কোষ্ঠকাঠিন্যসহ অন্ত্রের নানাবিদ গোলযোগের জন্য ঢেঁড়স খুবই উপকারী সবজি।
- শিশুর জন্মগত ত্রুটি নিরসনে ফোলিক অ্যাসিড খুবই কার্যকরী উপাদান। ফোলিক অ্যাসিডের অন্যতম উৎস ভিটামিন বি৯ বা ফোলেট। তাই গর্ভকালীন শিশুর জন্মগত ত্রুটি নিরসনে ঢেঁড়সের জুড়ি নেই।
- ঢেঁড়সে থাকা ভিটামিন ‘সি’ গর্ভবতী মায়ের অতিরিক্ত আয়রণ শোষণ করে মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি বজায় রাখতে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালণ করে।
- গর্ভকালীন সময়ে মায়েদের মধ্যে অনিদ্রার পরিমাণ ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পায়। ঢেঁড়সে এক প্রকার ট্রিপটোফ্যান জাতীয় অ্যমাইনো এসিড থাকে যা গর্ভবতী মায়েদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটিয়ে ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে।
ঢেঁড়স এর পুষ্টিগুণ
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে খুবই সহজলভ্য এবং বহু পুষ্টিগুণে ভরপুর এই সবজিটিতে একাধিক পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান। ঢেঁড়সে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট- শর্করা ও ফাইবার; ভিটামিন এ, বি ও সি; খনিজ উপাদান- ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, আয়রণ। এছাড়াও এতে পানি, প্রোটিন (আমিষ) ও সামান্য পরিমাণে ফ্যাট (চর্বি) রয়েছে।
১০০ গ্রাম ঢেঁড়সের পুষ্টি উপাদান ও ক্যালরির পরিমাণ
খাবার উপযোগী প্রতি ১০০ গ্রাম ঢেঁড়সে ক্যালরির পরিমাণ ৩৫ kcal বা ১৪৫ কিলোজুল। নিচের ছকে খাবার উপযোগী প্রতি ১০০ গ্রাম ঢেঁড়সে ছয়টি পুষ্টি উপাদানের কোনটি কতটুকু পরিমাণে আছে তা এক নজরে উপস্থাপন করা হলো:
ক্র. নং | পুষ্টি উপাদানের নাম | পরিমাণ |
০১. | কার্বোহাইড্রেট: |
|
শর্করা | ০৭.৬০ গ্রাম | |
ফাইবার | ০৩.২০ গ্রাম | |
০২. | প্রোটিন বা আমিষ | ০২.০০ গ্রাম |
০৩. | ফ্যাট বা চর্বি বা স্নেহ পদার্থ | ০০.১০ গ্রাম |
০৪. | খনিজ উপাদান: |
|
ক্যালসিয়াম | ৭৫.০০ মিলিগ্রাম | |
ম্যাগনেসিয়াম | ৫৭.০০ মিলিগ্রাম | |
ফসফরাস | ৫৭.০০ মিলিগ্রাম | |
আয়রণ (লৌহ) | ০১.৫০ মিলিগ্রাম | |
০৫. | ভিটামিন: |
|
ভিটামিন ‘এ’ |
৬৬০ IU (International Unit) | |
ভিটামিন বি১ (থায়ামিন) |
০০.০৪ মিলিগ্রাম | |
ভিটামিন বি২ (রিবোফ্লাভিন) |
০০.১০ মিলিগ্রাম | |
ভিটামিন বি৩ (নিয়াসিন) |
০১.০০ মিলিগ্রাম | |
ভিটামিন বি৯ (ফোলেট) |
৮৭.৮০ মাইক্রোগ্রাম | |
ভিটামিন সি |
২১.০০ মিলিগ্রাম | |
০৬. | পানি | শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ জলীয় অংশ বিদ্যমান। |
ঢেঁড়স এর অপকারিতা
হাজারো উপকারিতার ভীরে ঢেঁড়সের কিছু অপকারিতাও রয়েছে। নিচে ঢেঁড়সের অপকারিতা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো:
- বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, ঢেঁড়সে বিদ্যমান প্রোটিওলাইটিক এনজাইমের সংস্পর্শে দেহে ক্ষতের সৃষ্টি হতে পারে।
- ঢেঁড়সে বিদ্যমান অক্সালেট নামক রাসায়নিক যৌগ মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণের ফলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- এছাড়া যারা রীতিমত কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য ঢেঁড়স না খাওয়াই উত্তম।
- বিভিন্ন গবেষণা দেখা গেছে, যারা রীতমত এলার্জি জাতীয় সমস্যায় ভুগছে, ঢেঁড়স খেলে তাদের এলার্জির সমস্যা প্রকোট আকার ধারণ করতে পারে।
লেখকের মন্তব্য
“ঢেঁড়সের ইংরেজি কি এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম, উপকারিতা ও অপকারিতা” শিরোনামে রচিত এই আর্টিকেলটি নির্ভুল ও নির্ভরযোগ্য তথ্যের সংকলনে রচিত। আশাকরি আর্টিকেলের প্রতিটি বিষয়বস্তু পাঠকদের নিকট সমাদৃত হবে এবং খাদ্য উপাদান ও পুষ্টিতথ্য বিষয়ক জ্ঞানের পরিধিকে বিস্তৃত করবে। আর্টিকেলটিতে কোন প্রকার ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে সংশোধনের নিমিত্তে কমেন্টবক্সে আপনাদের সুচিন্তিত মতামত পেশ করতে পারেন। আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হলে প্রিয়জন, পরিজন ও বন্ধুমহলে তা শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো।
তথ্যসূত্র: গ্রন্থসমূহ: প্রফেসর ড. নিশীথ কুমার পাল রচিত ভেষজ উদ্ভিদের কথা, চিন্ময় সেনগুপ্ত রচিত বিনা ওষুধে রোগ নিরাময়। ওয়েবসাইটসমূহ: উকিপিডিয়া, প্রথমআলো.কম, বাংলানিউজ২৪.কম, কালেরকণ্ঠ.কম, বিডিনিউজ২৪.কম, বাংলাপ্যারেন্টিং.ফার্স্টক্রাই.কম। |
আপনার সুচিন্তিত মতামত দিয়ে MrDorpon কে আরও সমৃদ্ধ করতে সহযোগিতা করুন। আপনার মতামতটি রিভিউর পর Published করা হবে।
comment url